Category List
All products
All category
BN
Chicken Eggs(Deshi) 4pcs দেশি মুরগীর ডিম
Chicken Eggs(Deshi)Chicken Eggs(Layer)মুরগির ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার যা প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল এবং সুস্থ ফ্যাট সরবরাহ করে। এটি রান্না করা এবং খাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যেমন সেদ্ধ, ভাজা, পোচ, ওমলেট ইত্যাদি। ডিমের সাদা অংশ প্রোটিনে সমৃদ্ধ এবং ডিমের কুসুমে ভিটামিন ডি, বি১২, এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে। ডিম শরীরের জন্য উপকারী হলেও, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে, বিশেষ করে যারা উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য।মুরগির ডিম সম্পর্কে কিছু অতিরিক্ত তথ্য:1. *পুষ্টিগুণ*: মুরগির ডিম উচ্চমানের প্রোটিন সরবরাহ করে, যা শরীরের পেশী গঠনে সাহায্য করে। এছাড়া এতে ভিটামিন এ, ডি, ই, এবং বি১২, রাইবোফ্লাভিন, ফোলেট, এবং প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড পাওয়া যায়। ডিমের কুসুমে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও থাকে।2. *স্বাস্থ্যগত সুবিধা*:- *চোখের স্বাস্থ্য*: ডিমের কুসুমে লুটেইন এবং জেক্সানথিন থাকে, যা চোখের জন্য উপকারী এবং ম্যাকুলার ডিজেনারেশন এবং ছানি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।- *মস্তিষ্কের উন্নয়ন*: ডিমে কোলিন নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিউট্রিয়েন্ট রয়েছে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।- *ওজন নিয়ন্ত্রণ*: উচ্চ প্রোটিনের কারণে, ডিম খেলে তৃপ্তি বাড়ে এবং দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা থাকে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।3. *ডিম খাওয়ার সুরক্ষা*:- *সালমোনেলা ঝুঁকি*: ডিম ভালোভাবে রান্না করে খেলে সালমোনেলা সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।- *অ্যালার্জি*: কিছু লোকের ডিমে অ্যালার্জি থাকতে পারে, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে।4. *রান্নার বিভিন্ন পদ্ধতি*:- *সেদ্ধ ডিম*: পানি ফুটিয়ে ডিম সেদ্ধ করা হয়, যা সকালের নাস্তা হিসেবে জনপ্রিয়।- *ভাজা ডিম*: তেলে ভেজে খাওয়া হয়, যা ভিন্ন ধরনের স্বাদ প্রদান করে।- *ওমলেট*: ডিম ফেটিয়ে বিভিন্ন সবজি, মাংস বা চিজ দিয়ে ওমলেট তৈরি করা হয়।মুরগির ডিম সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে তা দীর্ঘদিন পর্যন্ত ভালো থাকে। সাধারণত, ফ্রিজে ডিম রাখলে তা প্রায় ৩-৫ সপ্তাহ ভালো থাকে।

Chicken Eggs(Deshi) 4pcs দেশি মুরগীর ডিম
Out of stockprice
75 BDT80 BDTSave 5 BDT
- 4 pcs
1
No more items remaining!
Chicken Eggs(Deshi)
Chicken Eggs(Layer)
মুরগির ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার যা প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল এবং সুস্থ ফ্যাট সরবরাহ করে। এটি রান্না করা এবং খাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যেমন সেদ্ধ, ভাজা, পোচ, ওমলেট ইত্যাদি। ডিমের সাদা অংশ প্রোটিনে সমৃদ্ধ এবং ডিমের কুসুমে ভিটামিন ডি, বি১২, এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে। ডিম শরীরের জন্য উপকারী হলেও, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে, বিশেষ করে যারা উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য।
মুরগির ডিম সম্পর্কে কিছু অতিরিক্ত তথ্য:
1. *পুষ্টিগুণ*: মুরগির ডিম উচ্চমানের প্রোটিন সরবরাহ করে, যা শরীরের পেশী গঠনে সাহায্য করে। এছাড়া এতে ভিটামিন এ, ডি, ই, এবং বি১২, রাইবোফ্লাভিন, ফোলেট, এবং প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড পাওয়া যায়। ডিমের কুসুমে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও থাকে।
2. *স্বাস্থ্যগত সুবিধা*:
- *চোখের স্বাস্থ্য*: ডিমের কুসুমে লুটেইন এবং জেক্সানথিন থাকে, যা চোখের জন্য উপকারী এবং ম্যাকুলার ডিজেনারেশন এবং ছানি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
- *মস্তিষ্কের উন্নয়ন*: ডিমে কোলিন নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিউট্রিয়েন্ট রয়েছে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
- *ওজন নিয়ন্ত্রণ*: উচ্চ প্রোটিনের কারণে, ডিম খেলে তৃপ্তি বাড়ে এবং দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা থাকে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।
3. *ডিম খাওয়ার সুরক্ষা*:
- *সালমোনেলা ঝুঁকি*: ডিম ভালোভাবে রান্না করে খেলে সালমোনেলা সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।
- *অ্যালার্জি*: কিছু লোকের ডিমে অ্যালার্জি থাকতে পারে, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে।
4. *রান্নার বিভিন্ন পদ্ধতি*:
- *সেদ্ধ ডিম*: পানি ফুটিয়ে ডিম সেদ্ধ করা হয়, যা সকালের নাস্তা হিসেবে জনপ্রিয়।
- *ভাজা ডিম*: তেলে ভেজে খাওয়া হয়, যা ভিন্ন ধরনের স্বাদ প্রদান করে।
- *ওমলেট*: ডিম ফেটিয়ে বিভিন্ন সবজি, মাংস বা চিজ দিয়ে ওমলেট তৈরি করা হয়।
মুরগির ডিম সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে তা দীর্ঘদিন পর্যন্ত ভালো থাকে। সাধারণত, ফ্রিজে ডিম রাখলে তা প্রায় ৩-৫ সপ্তাহ ভালো থাকে।
Chicken Eggs(Layer)
মুরগির ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার যা প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল এবং সুস্থ ফ্যাট সরবরাহ করে। এটি রান্না করা এবং খাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যেমন সেদ্ধ, ভাজা, পোচ, ওমলেট ইত্যাদি। ডিমের সাদা অংশ প্রোটিনে সমৃদ্ধ এবং ডিমের কুসুমে ভিটামিন ডি, বি১২, এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে। ডিম শরীরের জন্য উপকারী হলেও, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে, বিশেষ করে যারা উচ্চ কোলেস্টেরল সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য।
মুরগির ডিম সম্পর্কে কিছু অতিরিক্ত তথ্য:
1. *পুষ্টিগুণ*: মুরগির ডিম উচ্চমানের প্রোটিন সরবরাহ করে, যা শরীরের পেশী গঠনে সাহায্য করে। এছাড়া এতে ভিটামিন এ, ডি, ই, এবং বি১২, রাইবোফ্লাভিন, ফোলেট, এবং প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড পাওয়া যায়। ডিমের কুসুমে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও থাকে।
2. *স্বাস্থ্যগত সুবিধা*:
- *চোখের স্বাস্থ্য*: ডিমের কুসুমে লুটেইন এবং জেক্সানথিন থাকে, যা চোখের জন্য উপকারী এবং ম্যাকুলার ডিজেনারেশন এবং ছানি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
- *মস্তিষ্কের উন্নয়ন*: ডিমে কোলিন নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিউট্রিয়েন্ট রয়েছে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
- *ওজন নিয়ন্ত্রণ*: উচ্চ প্রোটিনের কারণে, ডিম খেলে তৃপ্তি বাড়ে এবং দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা থাকে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।
3. *ডিম খাওয়ার সুরক্ষা*:
- *সালমোনেলা ঝুঁকি*: ডিম ভালোভাবে রান্না করে খেলে সালমোনেলা সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।
- *অ্যালার্জি*: কিছু লোকের ডিমে অ্যালার্জি থাকতে পারে, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে।
4. *রান্নার বিভিন্ন পদ্ধতি*:
- *সেদ্ধ ডিম*: পানি ফুটিয়ে ডিম সেদ্ধ করা হয়, যা সকালের নাস্তা হিসেবে জনপ্রিয়।
- *ভাজা ডিম*: তেলে ভেজে খাওয়া হয়, যা ভিন্ন ধরনের স্বাদ প্রদান করে।
- *ওমলেট*: ডিম ফেটিয়ে বিভিন্ন সবজি, মাংস বা চিজ দিয়ে ওমলেট তৈরি করা হয়।
মুরগির ডিম সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে তা দীর্ঘদিন পর্যন্ত ভালো থাকে। সাধারণত, ফ্রিজে ডিম রাখলে তা প্রায় ৩-৫ সপ্তাহ ভালো থাকে।
chalnun.com
chalnun.com
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
01:15