All products
All category
Himsagor Mango 1kg ±50gm হিমসাগর আম
Fruits Mango হিমসাগর আম হিমসাগর আম মূলত বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও মুর্শিদাবাদ অঞ্চলে ব্যাপকভাবে উৎপন্ন হয়। এটি সাধারণত মে এবং জুন মাসে পাওয়া যায়। হিমসাগর আমের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ: 1. *আকৃতি ও আকার*: হিমসাগর আমের আকার মাঝারি থেকে বড় এবং আকৃতিতে সামান্য গোলাকার। 2. *রঙ*: এই আমের চামড়া যখন পাকা হয় তখন তা উজ্জ্বল হলুদ রঙ ধারণ করে। কাঁচা অবস্থায় এটি সবুজাভ হয়। 3. *স্বাদ*: অত্যন্ত মিষ্টি এবং সরস, যার কারণে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। এর মিষ্টতা এবং সুগন্ধ অন্য আমের থেকে আলাদা। 4. *আঁশ*: হিমসাগর আমের ভেতরে প্রায় কোনো আঁশ থাকে না, ফলে এটি খাওয়া খুবই সহজ এবং আরামদায়ক। 5. *গুণগত মান*: হিমসাগর আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। 6. *বাজার মূল্য*: এর উৎকৃষ্ট মান এবং স্বাদের কারণে হিমসাগর আম সাধারণত অন্যান্য আমের তুলনায় বেশি দামে বিক্রি হয়। হিমসাগর আম শুধু খাওয়ার জন্য নয়, বিভিন্ন প্রকার ডেজার্ট, জ্যাম, জেলি এবং পানীয় তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। "হাঁড়ি ভাংগা" একটি বিখ্যাত আমের প্রজাতি। এই আমের নামকরণের কারণ হলো যখন আমটি পরিপক্ক হয় তখন এটি হাঁড়ির মতো আকৃতির হয় এবং সহজে ভেঙে যায়। হাঁড়ি ভাংগা আম মূলত রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলে পাওয়া যায়। এই আমের স্বাদ মিষ্টি ও সুগন্ধি, যা অনেকের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। এটি গ্রীষ্মকালে পাওয়া যায় এবং বাংলাদেশে এর প্রচুর চাহিদা থাকে। হাঁড়ি ভাংগা আম সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য হলো: ### বৈশিষ্ট্য: 1. *আকৃতি এবং আকার*: এই আমের আকৃতি প্রায় হাঁড়ির মতো গোলাকার হয়, এবং এর আকার মাঝারি থেকে বড় হতে পারে। 2. *রঙ*: হাঁড়ি ভাংগা আমের চামড়া সাধারণত সবুজ রঙের হয়, তবে পেকে গেলে হালকা হলুদাভ হয়ে যায়। 3. *স্বাদ এবং সুগন্ধ*: এই আমের স্বাদ অত্যন্ত মিষ্টি এবং এটি সুগন্ধযুক্ত। এর মসৃণ এবং রসালো গঠন রয়েছে। ### উৎপাদন এলাকা: হাঁড়ি ভাংগা আম মূলত বাংলাদেশের রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলে চাষ করা হয়। এই অঞ্চলগুলোর মাটি এবং জলবায়ু আম চাষের জন্য উপযোগী। ### পুষ্টিগুণ: হাঁড়ি ভাংগা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ### বাজারে চাহিদা: হাঁড়ি ভাংগা আমের চাহিদা বাজারে অত্যন্ত বেশি। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এই আমের জন্য অপেক্ষা করেন অনেক মানুষ। এর স্বাদ এবং গুণগত মানের কারণে এটি খুবই জনপ্রিয়। ### সংরক্ষণ এবং পরিবহন: এই আম সংরক্ষণের জন্য ঠান্ডা জায়গা উপযুক্ত। পরিবহনের সময় আমগুলো সঠিকভাবে প্যাকেজিং করা উচিত যাতে তা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্য হাঁড়ি ভাংগা আম অনেকের প্রিয় এবং জনপ্রিয়।

Himsagor Mango 1kg ±50gm হিমসাগর আম
Out of stockprice
- Mango
No more items remaining!
Fruits Mango হিমসাগর আম হিমসাগর আম মূলত বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও মুর্শিদাবাদ অঞ্চলে ব্যাপকভাবে উৎপন্ন হয়। এটি সাধারণত মে এবং জুন মাসে পাওয়া যায়। হিমসাগর আমের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ: 1. *আকৃতি ও আকার*: হিমসাগর আমের আকার মাঝারি থেকে বড় এবং আকৃতিতে সামান্য গোলাকার। 2. *রঙ*: এই আমের চামড়া যখন পাকা হয় তখন তা উজ্জ্বল হলুদ রঙ ধারণ করে। কাঁচা অবস্থায় এটি সবুজাভ হয়। 3. *স্বাদ*: অত্যন্ত মিষ্টি এবং সরস, যার কারণে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। এর মিষ্টতা এবং সুগন্ধ অন্য আমের থেকে আলাদা। 4. *আঁশ*: হিমসাগর আমের ভেতরে প্রায় কোনো আঁশ থাকে না, ফলে এটি খাওয়া খুবই সহজ এবং আরামদায়ক। 5. *গুণগত মান*: হিমসাগর আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। 6. *বাজার মূল্য*: এর উৎকৃষ্ট মান এবং স্বাদের কারণে হিমসাগর আম সাধারণত অন্যান্য আমের তুলনায় বেশি দামে বিক্রি হয়। হিমসাগর আম শুধু খাওয়ার জন্য নয়, বিভিন্ন প্রকার ডেজার্ট, জ্যাম, জেলি এবং পানীয় তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। "হাঁড়ি ভাংগা" একটি বিখ্যাত আমের প্রজাতি। এই আমের নামকরণের কারণ হলো যখন আমটি পরিপক্ক হয় তখন এটি হাঁড়ির মতো আকৃতির হয় এবং সহজে ভেঙে যায়। হাঁড়ি ভাংগা আম মূলত রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলে পাওয়া যায়। এই আমের স্বাদ মিষ্টি ও সুগন্ধি, যা অনেকের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। এটি গ্রীষ্মকালে পাওয়া যায় এবং বাংলাদেশে এর প্রচুর চাহিদা থাকে। হাঁড়ি ভাংগা আম সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য হলো: ### বৈশিষ্ট্য: 1. *আকৃতি এবং আকার*: এই আমের আকৃতি প্রায় হাঁড়ির মতো গোলাকার হয়, এবং এর আকার মাঝারি থেকে বড় হতে পারে। 2. *রঙ*: হাঁড়ি ভাংগা আমের চামড়া সাধারণত সবুজ রঙের হয়, তবে পেকে গেলে হালকা হলুদাভ হয়ে যায়। 3. *স্বাদ এবং সুগন্ধ*: এই আমের স্বাদ অত্যন্ত মিষ্টি এবং এটি সুগন্ধযুক্ত। এর মসৃণ এবং রসালো গঠন রয়েছে। ### উৎপাদন এলাকা: হাঁড়ি ভাংগা আম মূলত বাংলাদেশের রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলে চাষ করা হয়। এই অঞ্চলগুলোর মাটি এবং জলবায়ু আম চাষের জন্য উপযোগী। ### পুষ্টিগুণ: হাঁড়ি ভাংগা আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ### বাজারে চাহিদা: হাঁড়ি ভাংগা আমের চাহিদা বাজারে অত্যন্ত বেশি। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এই আমের জন্য অপেক্ষা করেন অনেক মানুষ। এর স্বাদ এবং গুণগত মানের কারণে এটি খুবই জনপ্রিয়। ### সংরক্ষণ এবং পরিবহন: এই আম সংরক্ষণের জন্য ঠান্ডা জায়গা উপযুক্ত। পরিবহনের সময় আমগুলো সঠিকভাবে প্যাকেজিং করা উচিত যাতে তা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্য হাঁড়ি ভাংগা আম অনেকের প্রিয় এবং জনপ্রিয়।
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
00:17